Saturday, February 2, 2013

নারী নির্যাতন রুখতে অর্ডিন্যান্স আনলেও তাতে স্থান পেল না বৈবাহিক বা সেনাবাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ।সেনাবাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ সশস্ত্র সৈন্যবাহিনীর লাইসেন্স হয়েই থাকল।ভারতবর্ষের তামাম মহিলা সংগঠন এই অর্ডন্যান্সের বিরুদ্ধে।নারীর অবস্থান এই পুরুষতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বদলে দেওয়ার কোনও ইচ্ছা নেই শাসক শ্রেণীর.যারা সামাজিক পরিবর্তন, সামাজিক ন্যায়, নাগরিক ও মানব অধিকারের, সমতার বিরুদ�

নারী নির্যাতন রুখতে অর্ডিন্যান্স আনলেও তাতে স্থান পেল না বৈবাহিক বা সেনাবাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ।সেনাবাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ সশস্ত্র সৈন্যবাহিনীর লাইসেন্স হয়েই থাকল।ভারতবর্ষের তামাম মহিলা সংগঠন এই অর্ডন্যান্সের বিরুদ্ধেনারীর অবস্থান এই পুরুষতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বদলে দেওয়ার কোনও ইচ্ছা নেই শাসক শ্রেণীর.যারা সামাজিক পরিবর্তন, সামাজিক ন্যায়, নাগরিক ও মানব অধিকারের, সমতার বিরুদ্ধে,যারা নারীকে হাজারো বছর ধরে দাসী, শুদ্র ও  ভোগ্য ক্রয় বিক্রয় যোগ্য পণ্য করে রেখেছেন।বাংলার বর্ণ হিন্দু শাসক শ্রেণীর দ্বিচারিতা এই প্রসঙ্গে উল্লেখনীয়, যারা সংখ্যালঘুদের ভাবাবেগে আঘাতে অজুহাতে সলমান রুশদি ও তসলিমার বিরুদ্ধে এক যোগে সরব হন, অথচ আদিপাত্যবাদের এই দুর্বেদ্ধ দুর্গে ওবিসি ও তফসিলীদের বিরুদ্ধে সুপরিকল্পিত ঘৃণা অভিযানের বিরুদ্ধে স্পিকটি নট। তাঁরা আবার তসলিমাকে সমর্থনো করেন বটে।কিন্তু যখন তসলিমা নিজের বিরুদ্ধে যৌন শোষনের অভিযোগ তোলে, তাঁরা আবার যে যার খোলসে আত্মগোপন করেন।রুশদির পক্ষে তাঁরাই আবার ধর্মনিরপেক্ষতার  জিগির তোলেন।তাঁরা শাসক শ্রেণীর বাক্ স্বাধীনতা নিয়ে প্রতিনিযত সোচ্চার অথচ গণতান্ত্রিক ব্যাকরণে প্রতিপক্ষের মতামতকে ব্লাক আউট করাই তাংদের গৌরবশালী ঐতিহ্য। আনন্দ।বর্তমান।আজকাল।এই সময়।আধিপাত্যবাদ বজায় রাখতে তাঁরা যা খুশি করতে পারেন।বলতে পারেন। তাঁদের নাগরিক স্বাধীনতা আছে।আমাদের না আছে নাগরিকত্ব আর নাই বা থাকলো স্বাধীনতা।প্রতিবাদ করলেই আমাদের প্রতিবাদ জাতের নামে বজ্জাতি।তাঁদের আচরণে গণসংহারের সংসকৃতির প্রতিফলন হলেো তাঁরা সব প্রশ্নচিন্হের উর্ধে।তাঁদের গৌরবশালী ঐতিহ্য অস্পৃশ্যতা লোকসংস্কৃতির বাণিজ্যিক মোড়কের মতই তা ব্যবহার করায় তাংদের অবাধ স্বাধীনতা

পলাশ বিশ্বাস

নারী নির্যাতন রুখতে অর্ডিন্যান্স আনলেও তাতে স্থান পেল না বৈবাহিক বা সেনাবাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ।সেনাবাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ সশস্ত্র সৈন্যবাহিনীর লাইসেন্স হয়েই থাকল
।ভারতবর্ষের তামাম মহিলা সংগঠন এই অর্ডন্যান্সের বিরুদ্ধে।এই সংগঠনগুলি একজোট হয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে াবেদন করেছে যে তিনি যেন এই অরডিন্যান্সে স্বাক্ষর না করেন।বিশিষ্ট আইনবিদ বৃন্দা গ্রোভার, জাগোরীর  সুনিতা ধর,অল ইন্ডিয়া প্রোগ্রেসিভ উম্যান্স এসোসিএসনএর কবিতা কৃষ্ণন,পার্টনর্স ফর ল এন্ড ডেভলপমেন্টএর মধু মেহরা এই আবেদনে দস্তখত করেছেন।এই অর্ডিন্যান্স মার্ফত জাস্টিস ভার্মার সুবারিশ খারিজ করে দিয়ে যুব আক্রোশকেই গুরুত্ব দেওয়া হল জায়নবীদী করপোরেট যুদ্ধোন্মাদী ধর্মরাষ্ট্র জাতীয়তাবাদের পালে হাওয়া তুলতে, বহিস্কার ও অস্পৃশ্যতা নির্ভর পুঁজিবাদী ব্রাহ্মণ্যতান্ত্রিক উন্নয়নের জন্য গণসংহার সংসকৃতির পক্ষে উপযুক্ত পরিবেশই তৈরি করা হচ্ছে।এই ধর্মরাষ্ট্রের প্রধান ধর্মাধিকারি রাষ্ট্র্পতি প্রণব মুখার্জি গণতন্ত্র দিবসের পূর্বসন্ধ্যায় রাষ্ট্রকে সম্বোধিত করার সময় এই ইঙ্গিতই দিয়েছিলেন।সারা পুর্বোত্তর ভারত, কাশ্মীর ও দেশের প্রতিটি অন্চলে যে সৈন্য শাষন চলছে, যে দমনতন্ত্র জারী, যা মজবুত করতে আবার নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করপোরেট বায়োমেট্রিক অসংবৈধানিক আধার কার্ড যোজনা, সেই প্রেক্ষিতে সোনী সোরীর অমানবিক নিরযাতনের প্রসঙ্গে বারো বছর যাবত আমরণ অনশনরত ইরোম শর্মিলা ও মণিপুরের ধর্ষিতা মায়েদের নগ্ন বিক্ষোবের আলোতেই দেখা উচিত বাজেট অধিবেশনের পূর্বে শাসক শ্রেণী কর্তৃক মনুস্মৃতি কর্তৃত্ব বজায় রাখতে সমাজবিজ্ঞানী আশিস নন্দীর বোস্ফোরক মন্তব্যে রাজনৈতিক  প্রতিনিধিত্ব খারিজ করে ও ওবিসি, তফসিলী জাতি ও উপজাতিদের দুর্নীতির জন্য দায়ী করে সংরক্ষনবিরোধী যে নয়া আন্দোলন শুরু করে দিলেন, তারই ক্লাইম্যাক্স এই অবান্ছিত অর্ডিন্যান্স।ধর্ষন আটকানো আদৌ কোনও উদ্দেশ্য নয়। সারা দেশ দিল্লী নয়।দিল্লীতে ও দিল্লীর বাইরে শাসকশ্রেণীর ধর্ষণ সংসকৃতি অব্যাহত।খবরে চোখ রাখলেই মালূম হয়।নারীর অবস্থান এই পুরুষতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বদলে দেওয়ার কোনও ইচ্ছা নেই শাসক শ্রেণীর.যারা সামাজিক পরিবর্তন, সামাজিক ন্যায়, নাগরিক ও মানব অধিকারের, সমতার বিরুদ্ধে,যারা নারীকে হাজারো বছর ধরে দাসী, শুদ্র ও  ভোগ্য ক্রয় বিক্রয় যোগ্য পণ্য করে রেখেছেন।বাংলার বর্ণ হিন্দু শাসক শ্রেণীর দ্বিচারিতা এই প্রসঙ্গে উল্লেখনীয়, যারা সংখ্যালঘুদের ভাবাবেগে আঘাতে অজুহাতে সলমান রুশদি ও তসলিমার বিরুদ্ধে এক যোগে সরব হন, অথচ আদিপাত্যবাদের এই দুর্বেদ্ধ দুর্গে ওবিসি ও তফসিলীদের বিরুদ্ধে সুপরিকল্পিত ঘৃণা অভিযানের বিরুদ্ধে স্পিকটি নট। তাঁরা আবার তসলিমাকে সমর্থনো করেন বটে।কিন্তু যখন তসলিমা নিজের বিরুদ্ধে যৌন শোষনের অভিযোগ তোলে, তাঁরা আবার যে যার খোলসে আত্মগোপন করেন।রুশদির পক্ষে তাঁরাই আবার ধর্মনিরপেক্ষতার  জিগির তোলেন।তাঁরা শাসক শ্রেণীর বাক্ স্বাধীনতা নিয়ে প্রতিনিযত সোচ্চার অথচ গণতান্ত্রিক ব্যাকরণে প্রতিপক্ষের মতামতকে ব্লাক আউট করাই তাংদের গৌরবশালী ঐতিহ্য। আনন্দ।বর্তমান।আজকাল।এই সময়।আধিপাত্যবাদ বজায় রাখতে তাঁরা যা খুশি করতে পারেন।বলতে পারেন। তাঁদের নাগরিক স্বাধীনতা আছে।আমাদের না আছে নাগরিকত্ব আর নাই বা থাকলো স্বাধীনতা।প্রতিবাদ করলেই আমাদের প্রতিবাদ জাতের নামে বজ্জাতি।তাঁদের আচরণে গণসংহারের সংসকৃতির প্রতিফলন হলেো তাঁরা সব প্রশ্নচিন্হের উর্ধে।তাঁদের গৌরবশালী ঐতিহ্য অস্পৃশ্যতা লোকসংস্কৃতির বাণিজ্যিক মোড়কের মতই তা ব্যবহার করায় তাংদের অবাধ স্বাধীনতা

নারী নির্যাতন রুখতে অর্ডিন্যান্স আনলেও তাতে স্থান পেল না বৈবাহিক বা সেনাবাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ। ভার্মা কমিটি অবশ্য রিপোর্টে এই দুই ক্ষেত্রকেই ধর্ষণ আইনের আওতায় আনার কথা সুপারিশ করেছিল। ভার্মা কমিশনের রিপোর্টে ধর্ষণের শাস্তি হিসাবে মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করা হলেও এই অর্ডিন্যান্সে মৃত্যুদণ্ডকেও চরম ক্ষেত্রে ধর্ষণের শাস্তি হিসাবে রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। 

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ধর্ষনকেও নতুন আইনের আওতায় আনার সুপারিশ করেছিল ভার্মা কমিশন। তার সঙ্গেই বিয়ের পর স্বামী ধর্ষণ করলে তাকেও শাস্তির আওতায় আনার প্রস্তাব রাখা হয়েছিল এই কমিশনের পক্ষ থেকে। কিন্তু নয়া অর্ডিন্যান্সে এই দুই বিষয়েরই কোন উল্লেখ নেই।

শুক্রবার নারী নির্যাতন রুখতে নয়া অর্ডিন্যান্স আনল কেন্দ্রীয় সরকার। ওই অর্ডিন্যান্সে চরম নির্যাতনের ঘটনায় ফাঁসি অথবা আমৃত্যু কারাদণ্ডের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গণধর্ষণের ক্ষেত্রে ২০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। নতুন অর্ডিন্যান্সে ধর্ষণের সংজ্ঞা বদলে, একাধিক ধরনের নির্যাতনকে যৌন নিগ্রহের আওতাভুক্ত করা হয়েছে। জে এস ভার্মা কমিশনের সুপারিশ খতিয়ে দেখে শুক্রবারই এই নতুন আর্ডিন্যান্সে ছাড়পত্র দিয়েছে ক্যাবিনেট।

দিল্লি গণধর্ষণকাণ্ডের পর মহিলাদের ওপর যৌন নিগ্রহের ঘটনায় কঠোরতম শাস্তির দাবি ওঠে দেশজুড়ে। এর জেরেই যৌন নির্যাতনের ক্ষেত্রে শাস্তি নিয়ে আইন সংশোধনের ব্যাপারে উদ্যোগী হয় কেন্দ্র। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে প্রাক্তন বিচারপতি জে এস ভার্মার নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়। উনত্রিশ দিনের মাথায়, গত ২৩ জানুয়ারি সেই রিপোর্ট স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের হাতে তুলে দেয় বিচারপতি জে এস ভার্মার নেতৃত্বাধীন কমিটি।  রিপোর্টে মহিলাদের ওপর নিগ্রহের ঘটনায় বেশ কিছু আইন সংশোধনের সুপারিশ করে করা হয়েছে। সেই সুপারিশ কার্যকর করতে এবার অর্ডিন্যান্স জারি করল কেন্দ্রীয় সরকার।

নারী নির্যাতনের ক্ষেত্রে ধর্ষণের সঙ্গেই একাধিক ধরনের নির্যাতনকে যৌন নিগ্রহের আওতাভুক্ত করা হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে অ্যাসিড হামলাও। এছাড়া মহিলাদের পিছু নেওয়া, অশালীন ইঙ্গিত, শ্লীলতাহানি বা অন্য কোনও ভাবে তাঁদের হেনস্থা করাকেও অপরাধের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ভার্মা কমিশনের সুপারিশ খতিয়ে দেখে এই নতুন আর্ডিন্যান্সে ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বৈঠকে এই  সিদ্ধান্ত নেওয়া  হয়। নতুন অর্ডিন্যান্সে সিলমোহরের জন্য তা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হয়েছে। 

তবে দিল্লি গণধর্ষণের ঘটনায় ধর্ষণের ক্ষেত্রে সাবালকত্বের বয়সসীমা ১৮ থেকে কমিয়ে ১৬ করার দাবি উঠেছিল বিভিন্ন মহল থেকে। তবে এবিষয়ে রিপোর্টে কোনও সুপারিশ করেনি ভার্মা কমিশন।
 


সমাজতত্ত্ববিদ আশিস নন্দীর গ্রেফতারির উপর স্থগিতাদেশ জারি করল সুপ্রিমকোর্ট। তবে একই সঙ্গে আশিস নন্দীর মন্তব্যেরও তীব্র সমালোচনা করেছে শীর্ষ আদালত। প্রসঙ্গত, গত শনিবার জয়পুর সাহিত্য উত্‍সবে একটি আলোচনাচক্রে তফশিলি জাতি-উপজাতি ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করে দেশজুড়ে সমালোচনার মুখে পড়েন আশিস নন্দী। তিনি বলেন, "এইসব সম্প্রদায়ের মধ্যেই দুর্নীতি বেশি।" এই মন্তব্যের জেরে আশিস নন্দীর বিরুদ্ধে শমন জারি করেছিল আদালত। রবিবারই তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে রাজস্থান পুলিস।

আশিস নন্দীর আইনজীবী শীর্ষ আদালতে এই প্রবীণ সমাজতত্ত্ববিদের গ্রেফতারির বিরুদ্ধে আবেদন করেছিলেন। আজ তার রায় দিতে গিয়ে আশিস নন্দীর গ্রেফতারি স্থগিত করলেও তাঁকে উদ্দেশ্যকরে সংশ্লিষ্ট বিচারপতিদের বেঞ্চ জানান এই রকমের মন্তব্য করার কোন অধিকারই আশিস নন্দীর নেই। 

গোটা ঘটনায় ইতিমধ্যেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন আশিস নন্দী। একইসঙ্গে, তিনি দাবি করেছেন তাঁর কথার ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তফশিলি জাতি-উপজাতি ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির কেউ দুর্নীতিতে জড়ালে তা প্রকাশ্যে আসে, কিন্তু উচ্চবর্ণের দুর্নীতি ঢাকা পড়ে যায় - আসলে তিনি এমন কথাই বলতে চেয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন তিনি। 


দিল্লির চলন্ত বাসে ২৩ বছরের এক তরুণীকে গণধর্ষণ ও হত্যা মামলায় অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে আজ চার্জ গঠন করল ফাস্টট্র্যাক কোর্ট। এই চার্জগুলির ভিত্তিতেই ফাস্টট্র্যাক কোর্টে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হবে আগামি মঙ্গলবার। ভারতীয় দণ্ড বিধির মোট ১৩টি ধারায় এই পাঁচ জনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সরকার পক্ষের আইনজীবী। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় খুন, ৩৭৬ ধারায় ধর্ষণ, ১২০ বি ধারায় অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, ৩৬৬ ধারায় বলপূর্বক অপহরণ, ২০১ ধারায় প্রমাণ বিকৃত করা, ৩৯৫ ধারায় লুঠ-সহ মোট ১২ টি ধারায় মামলা শুরু হবে৷ 

গত বছর ডিসেম্বরের ১৬ তারিখ দিল্লিতে ২৩ বছরের এক প্যারামেডিকেল ছাত্রীকে ধর্ষণ করে তার উপর পৈশাচিক অত্যাচার চালায় ৬জন। এই ঘটনার প্রতিবাদে সারা দেশ উত্তাল হয়ে ওঠে। এরপর ২৮ ডিসেম্বর শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর কাছে পরাজিত হয় ওই তরুণী। মেয়েটির মৃত্যুর পর দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ডের জোরালো দাবি ওঠে। 

দিল্লির ঘটনার জেরে ধর্ষণ সহ যৌন নির্যাতন রোধে দ্রুত নতুন আইন প্রণয়নে উদ্যোগী হয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। গঠিত হয় ভার্মা কমিশন। গত কালই এই কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয়সরকার নারী নির্যাতন রোধে নয়া অর্ডিন্যান্স নিয়ে এসেছে। এই অর্ডিন্যান্সে এই ধরণের চরম নির্যাতনের ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ড বা আমৃত্যু কারাবাসের প্রস্তাব আনা হয়েছে। 

অন্যদিকে ষষ্ঠ অভিযুক্ত কে জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ড নাবালক ঘোষণা করায় ক্ষোভ প্রকাশ করা হয় তরুণীর পরিবারের পক্ষ থেকে। ওই অভিযুক্তের অস্থিমজ্জা পরীক্ষার দাবিও জানান তাঁরা। তবে মেয়েটির বাবা আশা প্রকাশ করেছেন ষষ্ঠ অভিযুক্ত নাবালক হলেও যথাযথ শাস্তিই পাবে। 



বাতিল হয়েছে সলমন রুশদির কলকাতা সফর। কিন্তু কেন? রুশদি লিখছেন, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই তাঁর কলকাতা সফর বাতিল করেছে পুলিস। কিন্তু সরকার কী বলছে? সেখানে তো নানা মুনির নানা মত।

সলমন রুশদির কলকাতা সফর বাতিল সম্পর্কে বৃহস্পতিবারই একটা ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। রাজ্য সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অধ্যাপক সৌগত রায় বলেছিলেন, "সলমন রুশদি শহরে এলেন, মানুষ জানল এবং বিক্ষোভ শুরু করল... এটা আইনশৃঙ্খলার সমস্যা তৈরি করে। তাই সরকার তাঁকে সফর বাতিলের অনুরোধ জানায়। রাজ্য সরকার মোটেই কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি।"

শুক্রবার রাজ্য সরকারের আরেক উপদেষ্টা, তৃণমূলের আরেক সাংসদ সুলতান আহমেদ আবার মুখ্যমন্ত্রীকে অভিনন্দনও জানিয়েছেন। তবে বক্তব্যে তিনি বুঝিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই বাতিল হয়েছে রুশদির কলকাতা সফর। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, "উনি ভাল কাজ করেছেন। যে ব্যক্তি বিশ্ব সাহিত্যকে নোংরা করা ছাড়া আর কিছুই করেন তাঁকে আসতে না দিয়ে মমতা ব্যানার্জি ঠিক কাজই করেছেন।"

মহাকরণে পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম আবার প্রসঙ্গটাই এড়িয়ে গেলেন নো কমেন্টস বলে। 

সেভাবেই প্রশ্নটা এড়িয়ে গেলেন স্বরাষ্ট্রসচিব বাসুদেব বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

এর মধ্যেই আরেক মন্ত্রী আবার বলে দিলেন, আমন্ত্রণ পেয়েও আসতে রাজি হননি রুশদিই। রাজ্যের মন্ত্রী রচপাল সিং বলেন, "ওনাকে (সলমন রুশদি) আমন্ত্রণ জানানো হয়। গিল্ড বা কেউ একটা ওনাকে আমন্ত্রণ জানায়। উনিই আসতে রাজি হননি।"

কে ঠিক? কেনই বা সরকারের নানা মুখের পরস্পরবিরোধী মন্তব্য। ইস্যুটাই শুধু এক, সলমন রুশদির কলকাতা সফর বাতিল।


পড়ুন
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই কলকাতা সফর বাতিল, টুইটারে বিস্ফোরক সলমন রুশদি

http://zeenews.india.com/bengali/kolkata/rushdie-row-state-creates-smoke-screen_11119.html


ধর্ষণ-সংক্রান্ত আইন পরিবর্তনে অর্ডিন্যান্স জারি
এই সময়, নয়াদিল্লি: আর কুড়ি দিন পরেই সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু হবে৷ কিন্ত্ত সেই কটা দিনও অপেক্ষা না করে ধর্ষণ ও নারী নিগ্রহ নিয়ে বর্তমান আইনের পরিবর্তনের জন্য অর্ডিন্যান্স আনছে কেন্দ্রীয় সরকার৷ শুক্রবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে বিচারপতি ভার্মা কমিটির রিপোর্ট নিয়ে আলোচনার পরই ওই সংক্রান্ত অর্ডিন্যান্স মঞ্জুর হয়৷ ভার্মা কমিটি ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে আমৃত্যু কারাদণ্ডের সুপারিশ করলেও বিরলতম ঘটনায় প্রাণদণ্ডের নির্দেশ রাখতে চলেছে সরকার৷ 

আইন থেকে ধর্ষণ শব্দটি তুলে দিয়ে সেখানে 'যৌন নির্যাতন' শব্দবন্ধটি আনছে সরকার৷ ভার্মা কমিটি 'বৈবাহিক ধর্ষণ'কেও এই আইনের আওতায় আনার সুপারিশ করেছিল৷ সেই সুপারিশ খারিজ করেছে সরকার৷ মানা হয়নি সেনাবাহিনীর জওয়ান ও অফিসারদের ধর্ষণের শাস্তির বিধানটিও৷ তবে যৌন নির্যাতনের আইনি ব্যাখ্যার পরিধি বাড়িয়ে অন্য অনেক অপরাধকেও এর আওতায় আনা হয়েছে৷ কোনও মহিলাকে তার অজান্তে অনুসরণ করা, লুকিয়ে দেখা (ভয়্যারিজম), অ্যাসিড ছোড়ার মতো অপরাধেরও কঠোর শাস্তি হতে চলেছে এই অর্ডিন্যান্সে৷ তবে ভার্মা কমিটির সুপারিশ মেনে ধর্ষণকে 'লিঙ্গ নিরপেক্ষ' অপরাধ হিসেবে মানতে রাজি হয়নি সরকার৷ 

২১ ফেব্রুয়ারি সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু হবে৷ তার আগেই নারী নিগ্রহ সংক্রান্ত আইনে আমূল পরিবর্তন আনতে চলেছে সরকার৷ ইতিমধ্যেই এই অর্ডিন্যান্স পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রপতির কাছে৷ দিল্লির গণধর্ষণের পর থেকেই দেশ জোড়া বিক্ষোভের সঙ্গেই দাবি ওঠে ধর্ষণ সংক্রান্ত আইনের পরিবর্তনের৷ সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রান্ত বিচারপতি জে এস ভার্মার নেতৃত্বাধীন কমিটি গড়া হয়৷ মাত্র ৩০ দিনের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করে ভার্মা অভিযোগ করেন তাঁরা এই আইন পরিবর্তনের জন্য যে পরিশ্রম করেছেন তার ছিটেফোঁটা উদ্যোগও দেখা যায়নি কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে৷ এর পরই প্রধানমন্ত্রী কয়েক দিন আগে চিঠি লিখে ভার্মাকে আশ্বস্ত করেন৷ আসন্ন বাজেট অধিবেশনে দিল্লি গণধর্ষণ কাণ্ডের জেরে সংসদে সরকারকে চাপের মুখে পড়তে হবে সে কথা বুঝেই তড়িঘড়ি আইন বদলের অর্ডিন্যান্স জারি করতে চাইছে সরকার৷ 

নতুন আইনে বিরলতম ঘটনার ক্ষেত্রে ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে প্রাণদণ্ডকে রাখা হবে বলে ঠিক হয়েছে৷ সেই সঙ্গেই ধর্ষিতার মৃত্যু হলে বা অত্যাচারের ফলে সারা জীবনের মতো পঙ্গু হয়ে গেলে সেই ঘটনাকে 'বিরলতম' অপরাধের শ্রেণিভুক্ত করা হবে৷ 

মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অশ্বিনীকুমার বলেন, 'ভার্মা কমিটির সুপারিশ অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হয়েছে৷ মন্ত্রিসভার বৈঠকে সেগুলি নিয়ে আলোচনাও হয়েছে৷' এই আইনকে 'যুগান্তকারী' বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি৷ মহিলাদের সুরক্ষা ও সম্মান রক্ষায় এই আইন অনেক বেশি কার্যকর হবে বলে আশাবাদী কংগ্রেস নেতৃত্ব৷ দিল্লিতে গণধর্ষণের প্রতিবাদে দেশের সর্বস্তরে যে রকম প্রতিবাদের ঝড় ওঠে তাতে লোকসভা নির্বাচনের আগে সরকার ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে বলে আশঙ্কা কংগ্রেসেরই একটি বড় অংশের৷ সেই ক্ষতি মেরামত করার জন্যই কিছুটা তড়িঘড়ি এই অর্ডিন্যান্স জারির সিদ্ধান্ত নিল সরকার৷ 


সিমলাপাল: রক্ষকের হাতেই অসুরক্ষিত সিমলাপালের মহিলারা৷ কাঠগড়ায় বেঙ্গল পুলিশের কম্যান্ডোবাহিনী৷ এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাস্তাঘাটে যত্রতত্র মেয়েদের নিগ্রহ করছে সিমলাপাল থানার কম্যান্ডোবাহিনী৷ অনেক দিন সহ্য করার পর বাঁধ ভেঙে গিয়েছে৷ শনিবার সকালে প্ল্যাকার্ড হাতে থানা ঘিরে বিক্ষোভ দেখালেন এলাকাবাসী৷


এদিন, বিক্ষোভ দেখানো হয়েছে স্থানীয় এক স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার ঘটনা নিয়েও৷ গত বুধবার ইভ-টিজিংয়ের অভিযোগ এনে আত্মহত্যা করে নবম শ্রেণির ওই ছাত্রী৷ তাঁকে ইভ টিজিং ও তাঁর ছবি সুপার-ইম্পোজ করে মোবাইলের মাধ্যমে অশালীন ছবি ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ আনা হয় সুখেন ধীবর নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে৷ আজ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে খাতড়া মহকুমা আদালতে তোলা হয়৷ 
সিমলাপাল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুবীর সিংহ মহাপাত্র জানিয়েছেন, আইসিকে নির্দিষ্ট ভাবে অভিযুক্ত জওয়ানদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে৷ সবীরবাবুর দাবি, আইসি বলেছেন, তাঁর এ ব্যাপারে কিছু করার নেই৷ তিনি উপর তলায় জানাবেন৷ 
সিমলাপালে চাঞ্চল্য ছড়ালেও অবশ্য কোনও হেলদোল নেই বেঙ্গল পুলিশের কম্যান্ডোবাহিনীতে৷ অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাদের কোনও প্রতিক্রিয়াই পাওয়া যায়নি৷

http://abpananda.newsbullet.in/state/34/33145


নয়াদিল্লি:ধর্ষণের নৃশংসতম ঘটনার ক্ষেত্রে সাজা হবে ফাঁসি। অর্ডিন্যান্স জারি করে অবিলম্বে এই ব্যবস্থা চালু করতে চলেছে মনমোহন সরকার। শুক্রবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা এই অর্ডিন্যান্সে সিলমোহর বসিয়েছে।
বর্তমান আইনে ধর্ষণের পরে খুন করা হলে, সেই খুনের জন্য ফাঁসির বিধান ছিল। অর্ডিন্যান্সে ধর্ষণ বা গণধর্ষণের পরে অনিচ্ছাকৃত খুন এবং সম্পূর্ণ ভাবে অক্ষম করে দেওয়ার মতো অপরাধের জন্য আমৃত্যু কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এমনকী নৃশংস অপরাধের ক্ষেত্রে আইন মেনে ফাঁসির আদেশও দিতে পারবে আদালত। তবে ঠিক কোন কোন ক্ষেত্রে ফাঁসির সাজা হবে, তা অর্ডিন্যান্স জারির পরেই জানা যাবে। ধর্ষণ বা গণধর্ষণের ন্যূনতম শাস্তি হবে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড। সরকারি সূত্রের খবর, খুব শীঘ্রই রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় অর্ডিন্যান্সে সই করবেন। তারপরে বিজ্ঞপ্তি জারি হবে।
দিল্লির গণধর্ষণ কাণ্ডের পরেই দোষীদের ফাঁসির দাবি উঠেছিল। আইন সংশোধনের বিষয়টি খতিয়ে দেখতে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি জে এস বর্মার নেতৃত্বে কমিটি তৈরি হয়। সেই কমিটি ধর্ষণের অপরাধে ফাঁসির সাজার সুপারিশ করেনি। বরং ফাঁসি ব্যবস্থাকে 'প্রাচীন' বলে মত দিয়েছিল। সরকার কিন্তু নাগরিক আন্দোলনের দাবি মেনেই ফাঁসির বিধান রাখার ব্যবস্থা করেছে। 
মন্ত্রিসভা সূত্রের খবর, এ বার 'যৌন নির্যাতন' শব্দটির আওতা বাড়িয়ে মহিলাদের বিরুদ্ধে সামান্যতম অপরাধের ক্ষেত্রেও আরও কড়া শাস্তির ব্যবস্থা রাখা হবে। ধর্ষণের ঘটনার পাশাপাশি এসএমএস বা ই-মেল পাঠিয়ে বিরক্ত করা, কর্মক্ষেত্রে হয়রানি, ব্যক্তিগত অবস্থায় লুকিয়ে দেখা, শরীরে হাত দেওয়া, নগ্ন করার চেষ্টা, ইভটিজিং, অনুসরণ বা বিরক্ত করা, অ্যাসিড ছোড়া এমনকী নারী পাচারের মতো অপরাধকেও যৌন নিগ্রহের আওতায় এনে শাস্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। বর্মা কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী বৈবাহিক সম্পর্কে স্ত্রীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে শারীরিক সম্পর্ককে যৌন নির্যাতনের আওতায় আনা হচ্ছে না। 
তবে মোটের উপর বর্মা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতেই আইন সংশোধন হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আর পি এন সিংহ। বর্মা কমিটি ফাঁসির সাজাকে 'প্রাচীন' বললেও মনমোহন সরকার নতুন আইনকে প্রগতিশীল বলেই দাবি করেছে। বস্তুত, দিল্লির ঘটনায় জেরে দেশজোড়া ক্ষোভের মুখে নারী নির্যাতন সংক্রান্ত আইন সংশোধনে তাঁদের তৎপরতার কথা তুলে ধরতে চাইছেন সরকার ও কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। শুক্রবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরে আইনমন্ত্রী অশ্বিনী কুমার বলেন, "আইন কড়া করতে সরকার যত দ্রুত সম্ভব পদক্ষেপ করেছে। এর উদ্দেশ্য সফল হবে বলেই আমাদের আশা।"
বুধবার প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ নিজেই বর্মাকে ফোনে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন। তার আগে থেকেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে অর্ডিন্যান্স তৈরির কাজ শুরুর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। অর্ডিন্যান্সের খসড়া পাঠানো হয় আইন মন্ত্রকে। সাধারণত প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক বসে। কিন্তু  গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভায় লোকপাল আইন নিয়ে আলোচনা থাকায় অর্ডিন্যান্সের প্রসঙ্গ ওঠেনি। শুক্রবার সন্ধ্যায় তাই প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে ফের বৈঠক ডাকা হয়। সরকারি সূত্রের বক্তব্য, সংসদে বিল এনে বর্মা কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ফৌজদারি আইন সংশোধন করতে সময় লাগত। তাই বাজেট অধিবেশনের তিন সপ্তাহ আগেই অর্ডিন্যান্স এনে তৎপরতা দেখাল কেন্দ্র।

-আনন্দবাজার পত্রিকা

http://abpananda.newsbullet.in/national/60-more/33137-2013-02-02-04-05-39

No comments:

Post a Comment