Wednesday, July 13, 2011

Fwd: [Manusher Sangramer kotha addai uthuk] জঙ্গলমহলে চাল বিলি নিয়ে ব্যপক দুর্নীতি ধরে ফেলায়...



---------- Forwarded message ----------
From: Sukumar Mitra <notification+kr4marbae4mn@facebookmail.com>
Date: 2011/7/13
Subject: [Manusher Sangramer kotha addai uthuk] জঙ্গলমহলে চাল বিলি নিয়ে ব্যপক দুর্নীতি ধরে ফেলায়...
To: Manusher Sangramer kotha addai uthuk <200057440035198@groups.facebook.com>


জঙ্গলমহলে চাল বিলি নিয়ে ব্যপক দুর্নীতি ধরে ফেলায় হুমকির মুখে সাংবাদিকরা সুকুমার মিত্র | জুলাই 13, 2011 15:11 শুরুতেই বেপরোয়া দুর্নীতি জঙ্গলমহলে ত্রাণের চাল বিলি নিয়ে৷ অভিযোগ, খোলাবাজারে চলে যাচেছ কুইন্টাল, কুইন্টাল ত্রাণের চাল৷ সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়ার পক্ষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যেপাধ্যায় বারবার ঘোষণা করলেও সেই বার্ পৌঁছায়নি নীচের তলায়৷ তাঁর নির্দেশে জঙ্গলমহলের গরিব মানুষদের মুখে অন্ন জোটাতে জরুরি ভিত্তিতে মাথাপিছু বিনামূল্যে  6 কিলোগ্রাম চাল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে 'মা-মাটি-মানুষের' সরকার৷ মুখ্যমন্ত্রী দ্রুত এই চাল বিলির বিষয় সরেজমিনে তদন্ত করেও এসেছেন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক৷ এরপর প্রশাসন বিশেষত বিডিও অফিসের তত্ত্বাবধানে জঙ্গলমহলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সফর থাকায় তড়িঘড়ি শুরু হয়ে যায় ওই চালবিলির 'মহাযজ্ঞ'৷ আর মুখ্যমন্ত্রী যখন নয়াগ্রাম ও ঝাড়গ্রামে সভা করছেন তখন শালবনির ভীমপুরে খোদ মঙ্গলবার 12 জুলাই তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক ও পঞ্চায়েত প্রধান শ্রীকান্ত মাহাতোর বাড়ির অদূরে ভীমপুর সাঁওতাল হাইসুকলে চাল বিলি নিয়ে পুকুর চুরির ঘটনা চোখে পড়ল৷ একেবারে বেআইনিভাবে কিছু সাদাকাগজের তালিকা নিয়ে শালবনি বিডিও অফিসের প্রতিনিধি সমর হান্দোল চাল বিলির কাজ তদারকি করছিলেন৷ দূরদূরান্ত থেকে ত্রাণের চাল নিতে আসা মানুষদের ভুরিভুরি দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বিলির পদ্ধতি নিয়ে একেক সময় এক এক পদ্ধতির কথা শুনিয়েছেন৷ হাজার খানেক গ্রামবাসীর সামনে তথাকথিত সরকারি প্রতিনিধিরা কোনও যুত্তিুগ্রাহ্য উত্তর তিনি না দিতে পারায় গ্রামবাসীরা স্বাভাবিকভাবেই ক্ষিপ্ত হতে থাকেন৷ সাংবাদিকদের হস্তক্ষেপে তাঁকে রক্ষা করা গেলেও এরপর তিনি কর্মরত ওই সাংবাদিকদের 'হার্দ' বলে চিহিুত করে বলেন, 'আমরা সাংসদ শুভেন্দু অধিকারীর টিম করি, কিছু করতে পারবেন না৷ এত বছর ওরা করে খেয়েছে তখন কী করেছেন? এখন কেন এসেছেন? এখান থেকে কেটে পড়ুন নতুবা অবস্হা খারাপ করে দেব৷' এই কথা বলে সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হতে বেশ কিছু তাঁর উদ্ধত সাগরেদ ও রেশন ডিলারদের নিয়ে ধেয়ে আসেন৷ এরকম পরিস্হিতিতে এক বৃদ্ধা অভিযোগ করে জানালেন,'বাবু মাথাপিছু 6 কিলোগ্রাম করে চাল দেওয়ার কথা৷ আমার বাড়িতে ছ টা লোক৷ আমাকে 27  কিলোগ্রাম চাল দিয়েছে৷ আমাকে সাদা কাগজের মাস্টার রোলে সই করিয়ে নিয়েছে৷' কদমাশোলের সুকদেব মাহাতোর বাড়িতে ৰৰ জন সদস্য৷ সাত জন প্রাপ্ত বয়স্ক, চারজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক৷ হিসেব অনুযায়ী 54 কিলোগ্রাম চাল  পাওয়ার কথা৷ অথচ বাবা জগন্নাথ মাহাতোর নামে 2 জনের জন্য ৰচ কিলোগ্রাম চালু বরাদ্দ করা হয়েছে৷ একই অভিযোগ কুমীরকাটার বাসিন্দা গুণধর মাহাতোর৷ পরিবারের সাতজন সদস্য, দুইজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক৷ গুণধরবাবুর পাওয়ার কথা 48 কিলোগ্রাম চাল৷ কিন্তু তিনি পেয়েছেন মাত্র 27 কিলোগ্রাম চাল৷ এদিকে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ও রাজ্য তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, তিনি দলে কোনও টিম নিয়ে চলেন না৷ দুর্নীতি কে বা কারা করছে প্রশাসনিকস্তরে তদন্ত হয়ে শাস্তি হওয়া উচিত৷  শালবনির বিডিও দুলেন রায় জানিয়েছেন, এইভাবে তো হওয়া উচিত নয়৷ বিষয়টি তিনি সাংবাদিকদের কাছ থেকে এই প্রথম জানলেন খতিয়ে দেখবেন৷ পাশাপাশি শালবনির তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক ও স্হানীয় ভীমপুর অঞ্চলের প্রধান শ্রীকান্ত মাহাত অভিযোগ নিয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া বা করণীয় কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুর্নীতি হয়ে থাকলে আপনারা লিখুন৷ তবে সাংবাদিকদের 'হার্দ' বলে সম্বোধন করেছে যে সমস্ত তৃণমূল কর্মী, সেই প্রসঙ্গে তাদের দুর্বযবহারের জন্য তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, সাংবাদিকদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করা উচিত হয়নি৷ প্রসঙ্গত, নিমতলা গ্রামপঞ্চায়েতের সচির সুদর্শন মহিশ, রেশন ডিলার বুদ্ধেশ্বর মাহাত গাড়রার রেশন ডিলার মনোরঞ্জন মাহাতদের সামনে লক্ষ্মণপুর, বেলাশোল, ক দমাশোল, আমজোর প্রভৃতি এলাকার দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী গ্রামবাসীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন৷ কেন এই বৈষম্য, কীসের ভিত্তিতে চাল বিলি হচেছ জানতে চাওয়া হলে শালবনী বিডিও অফিসের কর্মী সমীর সাহাকে৷ সমীরবাবু জানিয়েছেন, 'বিডিও অফিস থেকে একটা বিপিএল তালিকা দেওয়া হয়েছে, স্হানীয় রেশন ডিলার তা অনুমোদন করে নেওয়া হয়েছে ওই ডিলারের কাছে থাকা বিপিএল তালিকার সঙ্গে৷' একবার তিনি জানিয়েছেন, 1995 ভিত্তি বৎসর ধরে, একবার জানিয়েছেন 2005 ভিত্তি বৎসর ধরে তালিকা তৈরি করে বিলি করা হচেছ৷ সমীরবাবুর যুত্তিু অনুযায়ী কোনও ভিত্তি বৎসরই অভিযোগকারীদের অভিযোগকে খণ্ডন করতে পারেনি৷ এরপর সমীরবাবু বল ঠেলে দিলেন অঞ্চলের অতিরিত্তু সহায়ক সমর হান্দোলের দিকে৷ তিনি একটা মোটা ফাইল নিয়ে এসে বললেন, ' বিডিও অফিসের তালিকা থেকে আমরা চাল বিলি করার তালিকা তৈরি করেছি৷ একটি সাদা কাগজে লেখা সীলমোহরহীন, স্বাক্ষরহীন তালিকা সাংবাদিকের উদ্দেশ্যে তুলে দিয়ে বললেন, 'খাদ্য দফতরের এই তালিকা দেখেই চাল বিলির তালিকা তৈরি হয়েছে৷' আমজোড় গ্রামের বাসিন্দা দেবেন্দ্র মাহাতো (টোকেন নম্বর 1711) অভিযোগের সুরে জানিয়েছেন,
Sukumar Mitra 3:36pm Jul 13
জঙ্গলমহলে চাল বিলি নিয়ে ব্যপক দুর্নীতি ধরে ফেলায় হুমকির মুখে সাংবাদিকরা
সুকুমার মিত্র | জুলাই 13, 2011 15:11
শুরুতেই বেপরোয়া দুর্নীতি জঙ্গলমহলে ত্রাণের চাল বিলি নিয়ে৷ অভিযোগ, খোলাবাজারে চলে যাচেছ কুইন্টাল, কুইন্টাল ত্রাণের চাল৷ সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়ার পক্ষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যেপাধ্যায় বারবার ঘোষণা করলেও সেই বার্ পৌঁছায়নি নীচের তলায়৷ তাঁর নির্দেশে জঙ্গলমহলের গরিব মানুষদের মুখে অন্ন জোটাতে জরুরি ভিত্তিতে মাথাপিছু বিনামূল্যে 6 কিলোগ্রাম চাল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে 'মা-মাটি-মানুষের' সরকার৷ মুখ্যমন্ত্রী দ্রুত এই চাল বিলির বিষয় সরেজমিনে তদন্ত করেও এসেছেন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক৷ এরপর প্রশাসন বিশেষত বিডিও অফিসের তত্ত্বাবধানে জঙ্গলমহলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সফর থাকায় তড়িঘড়ি শুরু হয়ে যায় ওই চালবিলির 'মহাযজ্ঞ'৷ আর মুখ্যমন্ত্রী যখন নয়াগ্রাম ও ঝাড়গ্রামে সভা করছেন তখন শালবনির ভীমপুরে খোদ মঙ্গলবার 12 জুলাই তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক ও পঞ্চায়েত প্রধান শ্রীকান্ত মাহাতোর বাড়ির অদূরে ভীমপুর সাঁওতাল হাইসুকলে চাল বিলি নিয়ে পুকুর চুরির ঘটনা চোখে পড়ল৷ একেবারে বেআইনিভাবে কিছু সাদাকাগজের তালিকা নিয়ে শালবনি বিডিও অফিসের প্রতিনিধি সমর হান্দোল চাল বিলির কাজ তদারকি করছিলেন৷ দূরদূরান্ত থেকে ত্রাণের চাল নিতে আসা মানুষদের ভুরিভুরি দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বিলির পদ্ধতি নিয়ে একেক সময় এক এক পদ্ধতির কথা শুনিয়েছেন৷
হাজার খানেক গ্রামবাসীর সামনে তথাকথিত সরকারি প্রতিনিধিরা কোনও যুত্তিুগ্রাহ্য উত্তর তিনি না দিতে পারায় গ্রামবাসীরা স্বাভাবিকভাবেই ক্ষিপ্ত হতে থাকেন৷ সাংবাদিকদের হস্তক্ষেপে তাঁকে রক্ষা করা গেলেও এরপর তিনি কর্মরত ওই সাংবাদিকদের 'হার্দ' বলে চিহিুত করে বলেন, 'আমরা সাংসদ শুভেন্দু অধিকারীর টিম করি, কিছু করতে পারবেন না৷ এত বছর ওরা করে খেয়েছে তখন কী করেছেন? এখন কেন এসেছেন? এখান থেকে কেটে পড়ুন নতুবা অবস্হা খারাপ করে দেব৷' এই কথা বলে সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হতে বেশ কিছু তাঁর উদ্ধত সাগরেদ ও রেশন ডিলারদের নিয়ে ধেয়ে আসেন৷ এরকম পরিস্হিতিতে এক বৃদ্ধা অভিযোগ করে জানালেন,'বাবু মাথাপিছু 6 কিলোগ্রাম করে চাল দেওয়ার কথা৷ আমার বাড়িতে ছ টা লোক৷ আমাকে 27 কিলোগ্রাম চাল দিয়েছে৷ আমাকে সাদা কাগজের মাস্টার রোলে সই করিয়ে নিয়েছে৷' কদমাশোলের সুকদেব মাহাতোর বাড়িতে ৰৰ জন সদস্য৷ সাত জন প্রাপ্ত বয়স্ক, চারজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক৷ হিসেব অনুযায়ী 54 কিলোগ্রাম চাল পাওয়ার কথা৷ অথচ বাবা জগন্নাথ মাহাতোর নামে 2 জনের জন্য ৰচ কিলোগ্রাম চালু বরাদ্দ করা হয়েছে৷ একই অভিযোগ কুমীরকাটার বাসিন্দা গুণধর মাহাতোর৷ পরিবারের সাতজন সদস্য, দুইজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক৷ গুণধরবাবুর পাওয়ার কথা 48 কিলোগ্রাম চাল৷ কিন্তু তিনি পেয়েছেন মাত্র 27 কিলোগ্রাম চাল৷
এদিকে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ও রাজ্য তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, তিনি দলে কোনও টিম নিয়ে চলেন না৷ দুর্নীতি কে বা কারা করছে প্রশাসনিকস্তরে তদন্ত হয়ে শাস্তি হওয়া উচিত৷ শালবনির বিডিও দুলেন রায় জানিয়েছেন, এইভাবে তো হওয়া উচিত নয়৷ বিষয়টি তিনি সাংবাদিকদের কাছ থেকে এই প্রথম জানলেন খতিয়ে দেখবেন৷ পাশাপাশি শালবনির তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক ও স্হানীয় ভীমপুর অঞ্চলের প্রধান শ্রীকান্ত মাহাত অভিযোগ নিয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া বা করণীয় কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুর্নীতি হয়ে থাকলে আপনারা লিখুন৷ তবে সাংবাদিকদের 'হার্দ' বলে সম্বোধন করেছে যে সমস্ত তৃণমূল কর্মী, সেই প্রসঙ্গে তাদের দুর্বযবহারের জন্য তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, সাংবাদিকদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করা উচিত হয়নি৷ প্রসঙ্গত, নিমতলা গ্রামপঞ্চায়েতের সচির সুদর্শন মহিশ, রেশন ডিলার বুদ্ধেশ্বর মাহাত গাড়রার রেশন ডিলার মনোরঞ্জন মাহাতদের সামনে লক্ষ্মণপুর, বেলাশোল, ক দমাশোল, আমজোর প্রভৃতি এলাকার দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী গ্রামবাসীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন৷
কেন এই বৈষম্য, কীসের ভিত্তিতে চাল বিলি হচেছ জানতে চাওয়া হলে শালবনী বিডিও অফিসের কর্মী সমীর সাহাকে৷
সমীরবাবু জানিয়েছেন, 'বিডিও অফিস থেকে একটা বিপিএল তালিকা দেওয়া হয়েছে, স্হানীয় রেশন ডিলার তা অনুমোদন করে নেওয়া হয়েছে ওই ডিলারের কাছে থাকা বিপিএল তালিকার সঙ্গে৷' একবার তিনি জানিয়েছেন, 1995 ভিত্তি বৎসর ধরে, একবার জানিয়েছেন 2005 ভিত্তি বৎসর ধরে তালিকা তৈরি করে বিলি করা হচেছ৷ সমীরবাবুর যুত্তিু অনুযায়ী কোনও ভিত্তি বৎসরই অভিযোগকারীদের অভিযোগকে খণ্ডন করতে পারেনি৷
এরপর সমীরবাবু বল ঠেলে দিলেন অঞ্চলের অতিরিত্তু সহায়ক সমর হান্দোলের দিকে৷ তিনি একটা মোটা ফাইল নিয়ে এসে বললেন, ' বিডিও অফিসের তালিকা থেকে আমরা চাল বিলি করার তালিকা তৈরি করেছি৷ একটি সাদা কাগজে লেখা সীলমোহরহীন, স্বাক্ষরহীন তালিকা সাংবাদিকের উদ্দেশ্যে তুলে দিয়ে বললেন, 'খাদ্য দফতরের এই তালিকা দেখেই চাল বিলির তালিকা তৈরি হয়েছে৷' আমজোড় গ্রামের বাসিন্দা দেবেন্দ্র মাহাতো (টোকেন নম্বর 1711) অভিযোগের সুরে জানিয়েছেন, "আমার বাড়িতে এগারো জন প্রাপ্তবয়স্ক৷ এই তাদের রেশনকার্ড৷ আমাকে মাত্র 30 কিলোগ্রাম চাল দেওয়া হয়েছে৷' লক্ষ্মণপুরের দুলাল মাহাত স্বামী, স্ত্রী তিন ছেলে চারজনের সংসার চাল দেওয়া হয়েছে মাত্র ছ কিলোগ্রাম৷ কদমাশোলের অমূল্য মাহাত'র 16 জনের সংসারে চাল দেওয়া হয়েছে মাত্র 18 কিলোগ্রাম৷ পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির অভিযোগ যখন গ্রামবাসীরা জানাচেছন তখন র্যাফ এসে জানতে চাইল এখানে সমস্যা কী? সত্যি জঙ্গলমহলের সমস্যা যে কী তা ওই র্যাফ বাহিনীর জানা নেই৷ সম্ভবত জানা নেই সরকারেরও৷

View Post on Facebook · Edit Email Settings · Reply to this email to add a comment.



--
Palash Biswas
Pl Read:
http://nandigramunited-banga.blogspot.com/

No comments:

Post a Comment